বিদ্যালয়টি নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর ইউনিয়নের বৃহত্তর চলনা গ্রামের দক্ষিণাংশে ১৯৭৭ সনে স্থাপিত হয়। এলাকার নামানুসারে বিদ্যালয়ের নামকরন করা হয। বর্তমানে অত্র বিদ্যালয়ে তিন জন শিক্ষক ও ১৬২জন ছাত্র ছাত্রী নিয়ে লেখা পড়ার কাজ চলে আসছে। বিদ্যালয় ভবন পাকা ১ তলা বিশিষ্ট।
এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মোঃ আঃ কাদির মিয়া ১৯৭১ সনে স্বাধীনতার পর মুহুর্তে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেন পরবর্তীতে তার অকাল মৃত্যুর কারনে এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের মধ্যে নুরুল ইসলাম ভূইয়া, জিয়া উদ্দিন শেখ, সামসুদ্দিন শেখ, মোজাফ্ফর আলী শেখ, শহিদুল্লাহ শেখ, তোরাব আলী সরকার, আছান উল্লা শেখ জনাব মোঃ আঃ হাই ফকির, নাসির উদ্দিন শেখ তাদের অক্লামত্ম প্রচেষ্টায় জমি গ্রহণ ও বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৯৮২ সালে নিবন্ধ হয় এবং ১৯৮৬ সনে সরকার ঘোষিত ৬০০ অনুদান প্রাপ্ত রেজিষ্টার বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে পলাশ উপজেলায় কেবলমাত্র অত্র বিদ্যালয়টি অনুদানভুক্ত হয়েছিল। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা লব্ধ থেকেই ফলাফল বরাবরই ভাল।
১৫.০৪.২০১০ তারিখে কমিটি গঠিত হয়। সভাপতিসহ মোট সদস্য সংখ্যা ১২ জন। প্রধান শিক্ষক পদাধিকার বলে সদস্য সচিব।
২০০৮ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ২৪%
২০০৯ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯২%
২০১০ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৮৮%
২০১১ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ১০০%
২০১২ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৩%
সুবিধাভোগী ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা ৭১জন।
ভর্তি, সমাপনী পরীক্ষায় শতভাগ পাশ, ঝরে পড়ার হার পূর্বের তুলনায় কমেছে।।
১০০% ভর্তি , উপস্থিতি ও উত্তীর্ণের লক্ষে এবং ঝড়ে পড়া রোধ কল্পে মা সমাবেশ, উঠান বৈঠক, হোম ভিজিট, অভিভাবক সভা ইত্যাদি কার্যক্রম জোরদার করা ও শিশু বান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা।
সর্বদিক থেকে জেলা উপজেলায় হতে বিদ্যালয়টির যোগযোগ ব্যবস্থা অত্যমত্ম ভাল। পলাশ উপজেলা হতে সিএনজি অটোরিক্সা বা রিক্সা যোগে বিদ্যালয়ে যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস