অত্র বিদ্যালয়টি ১৯৭৬ খ্রি: মরহুম রজব আলি মোল্লা ৩৩ শতাংশ ও আলহাজ্ব প্রফেসার মোঃ ফজলুল হক সাহেবের দানকৃত ১৫ শতাংশ জমিতে এলাকার সর্বসত্মরের জনগনের সহায়তায় জন্মলাভ করে। পরবর্তীতে ১৯৮৬ খ্রি: অত্র প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করন করা হয়।
বিদ্যালয়টি ১৯৮৬ সালে জাতীয়করন করাকালে প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক ছিলেন ৪ জন। বর্তমানে অত্র বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৩৪জন। শিক্ষক সংখ্যা ১২জন। শিক্ষকঃ শিক্ষার্থী- ১ঃ৭০জন। শিক্ষক ও শ্রেণী কক্ষ প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। তথাপি প্রতি বৎসর সমাপনী ফলাফল, মেধা বৃত্তি ও পাশের হার সমেত্মাষজনক। অত্র বিদ্যালয় হতে পাশকৃত অনেক শিক্ষার্থী দেশে-বিদেশের অনেক নামী-দামী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও অধ্যয়নরত। উপজেলা সদরে অবস্থিত অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুনগতমান দিন দিন উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও খেলাধুলা, গান বাজনা, চিত্রাংকন বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় উপজেলা জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন করে দক্ষতারর স্বাক্ষর রেখে চলেছে।
পরিচালনা কমিটি গঠনের তারিখঃ- ০৪.০৫.২০১০ইং
পরিচালনা কমিটি অনুমোদনের তারিখঃ- ২০.০৬.২০১০ইং ইহার মধ্যে পুরুষ ০৬জন ও মহিলা-০৬ এবং পদাধিকার বলে সদস্য সচিব প্রধান শিক্ষক।
২০০৮ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৪%
২০০৯ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯২%
২০১০ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৩%
২০১১ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ১০০%
২০১২ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৬%
পৌরসভায় অবস্থিত বলে উপবৃত্তি দেওয়া হয় না।
অবকাঠামো ও শিক্ষক স্বল্পতা সত্ত্বেও উপজেলার সদরে ঘোড়াশাল পৌরসভায় অবস্থিত। বিদ্যালয়টি শিক্ষার ও শিশুর অন্যান্য গুনাবলির বিকাশের কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে প্রায় সফল হয়েছে এবং এটি অত্র উপজেলার মধ্যে একটি অন্যতম বিদ্যালয় হিসেবে উপজেলার মধ্যে সুনাম অর্জন করেছে। বিগত ২০০৮ সালে উপজেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ে স্বীকৃতি লাভ করে।
শতভাগ উপস্থিতি শতভাগ ভর্তি, শতভাগ পাশের হার নিশ্চিত করা।
পলাশ উপজেলা সদরে অবস্থিত বিধায় জেলা উপজেলাসহ বিভিন্ন দিক থেকে পাকা রাসত্মার যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যমত্ম ভাল।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস